What Does কবিতা, গল্প, গদ্য Mean?

কবি সাজিদুল হক আশি দশক হতে কবিতায় বিচরণ করে আসছেন তার প্রথা ও প্রতিষ্ঠান বিরোধী মানসিকতার মধ্য দিয়ে। উত্তর আধুনিক চেতানার ভেতরে এক সবলীল ও স্বাভাবিক বিদ্রোহ তার কবিতার মর্মমূলে প্রবাহমান। তিনি যেন মহলের কথা বলবেন না। বলবেন মহলের উল্টো দিকে কোন নিবিড় বসতির কথা অথবা ধান ক্ষেতের কথা। তার কাব্য বোধ দেশীয় পরিসর ছাড়িয়ে হয়ে ওঠে বৈশ্বিক। তার একটি কবিতার কিছু অংশ এরকম—

লেখাগুলো ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন/শেয়ার-আলাইক লাইসেন্সের আওতাভুক্ত; এর সাথে বাড়তি শর্ত প্রযোজ্য হতে পারে। এই সাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি এর ব্যবহারের শর্তাবলী ও গোপনীয়তা নীতির সাথে সম্মত হচ্ছেন। উইকিপিডিয়া® একটি অলাভজনক সংস্থা, যা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের একটি নিবন্ধিত ট্রেডমার্ক।

এখন মনে প্রশ্ন আসলো রবীবাবু গদ্য কবিতা নিয়ে কী অধ্যবসায়টি করলো? রবীন্দ্রনাথ অমিয় চক্রবর্তীর সাথে এক আলোচনায় বলেছিলেন— ‘ভাবকে এক-একটি ছন্দের কাঠামোর আনুগত্য মেনে চলতে হয়। কিন্তু যাকে গদ্যকবিতা বলা হয় তার নিয়মরীতি স্বতন্ত্র। তার বিশেষত্ব হচ্ছে— ভাবের আনুগত্য স্বীকার করতে হয় ছন্দকে, ভাবের মধ্যে ছন্দের গতিবিধি, ভাবভঙ্গি দেয় ছন্দকে। যদি নতুন বলে এর প্রতি বিমুখ হও তাহলে এর মধ্যে যে ছন্দ আছে তার পরিচয় পাবে না।’ আসলেই রবীন্দ্রনাথের কাছেই যেন আমাদের সবকিছুর সমাধান!

[তৃতীয় ভূগোলের মানুষ, মহলের উল্টো দিকে, সাজিদুল হক]

রবীন্দ্রনাথ যখন ‘গীতাঞ্জলি’র ইংরেজি অনুবাদ করেছিলেন  তখন ইংরেজি গদ্যেই তা অনুবাদ করেছিলেন কিন্তু ইউরোপের কবিতা প্রেমিকরা তা কাব্য বলে মেনে নিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করেননি বরং তাঁকে নোবেল ধরিয়ে দিয়েছিলেন। মাইকেল মধুসূদনের অমিত্রাক্ষরকে গদ্য কবিতা লেখার প্রথম পদক্ষেপ বলে মনে করলে বেশি মনে করা হবে না। কারণ অমিত্রাক্ষরের মাধ্যমে মধুসূদন পয়ারের আষ্টেপৃষ্ঠের বন্ধন থেকে কবিতাকে মুক্তি দিয়েছিলেন। পয়ার ছন্দ হলো ১৪মাত্রার। প্রথম আট মাত্রার পরে অর্ধযতি, পরের ছয় মাত্রার পর পূর্ণযতি আর অন্ত্যমিলের খেলা। কিন্তু অমিত্রাক্ষর পয়ারের get more info এ নিয়মকে ভেঙে দিয়ে ১৪ মাত্রা ঠিক রেখে প্রতিটি লাইনের শেষে পূর্ণযতি ঠিক না রেখে তাকে প্রবাহিত হতে দিল ইচ্ছে মতো। অনেক সময় পূর্ণযতি আসলো পরের লাইনের মাঝে। প্রতি লাইনের শেষে থমকে না দাঁড়িয়ে অমিত্রাক্ষরে আসল স্বচ্ছন্দ সাবলীল গতি। বাড়লো শব্দ ও ধ্বনিমাধুর্য। তবে এটা ঠিক, অমিত্রাক্ষরও ১৪ মাত্রার বাঁধন হতে বেরিয়ে আসতে পারলো না। গদ্য কবিতার মাঝেও অমিত্রাক্ষরের মতো সাবলীল প্রবাহ ও জযুঃযসরপ ঋষড়ি আছে।

সব শিল্পকলার ভগিনী এবং সব ভাবধারার জন্মদাত্রীই হল কবিতা।-উইলিয়াম কনজারভ

মেঘ, একজন বালিকার নাম। মেঘ আমার আশ্রয়প্রার্থী বিনম্র স্নেহের নাম।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন : পলক

কবি- মাইকেল মধুসূদন দত্ত আশার ছলনে ভুলি কী ফল লভিনু,হায়, তাই ভাবী মনে?

হঠাৎ একদিন ঝিম ধরা দুপুরে মেঘের শরীরে বাবা ডাকে…

সুখের বাতি। রঙিন আঁচলে দেখা দিঘির দীঘল ঘাট সব

রুশতী সেন রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় রণেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রুদ্র আরিফ রণজিৎকুমার সমাদ্দার রাহুল দাশগুপ্ত রামকুমার মুখোপাধ্যায় রেবা মুহুরী রঞ্জন প্রসাদ রমেন্দ্রনাথ বিশ্বাস রেজাউল করিম রজত রায় রাজীব সিংহ রফিক উল ইসলাম রণজিৎ দাশ রূপক চক্রবর্তী রাধেশ্যাম অধিকারী রুমি ভট্টাচার্য রঞ্জনা রায় রমাপদ চৌধুরী রহিত বসু রবীন চক্রবর্তী রামেন্দু মজুমদার রিটা মার্লি রামমোহন রায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রাজীব চৌধুরী রাজশেখর বসু রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী ল

[আজ একটা গোপন কথা, প্রাচীন প্রার্থনাগুলো, ওমর কায়সার]

সব কালের তরুণরাই নতুনত্বে কাতর। হাইব্রিড নতুনে কাতর হলে আবার নির্ঘাত বিপদ। কারণ, এখানে এ কালে রেডিমেড কবিতার ছড়াছড়ি; কবিতা। মোজার্ট, বিটোফেন, রবীন্দ্র - নজরুলে ঢুঁ মারলে মনে হইবে, তাদের কিছু সৃষ্টি মানুষের নয়, ঐশ্বরিক। এখানেই তাদের বড়ত্ব!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *